দুই মুখী রুদ্রাক্ষের উপকারিতা ও ব্যবহার বিধি।
দুই মুখী রুদ্রাক্ষ খুব সহজেই পাওয়া যায়। তাই এর মুল্য খুবই সাধারণ। এর গঠন বা আকৃতি হয় একটু লম্বাটে ও চ্যাপ্টা ধরনের । বিশেষ করে মহিলাদের জন্যে এই রুদ্রাক্ষ অত্যন্ত ফলপ্রসূ। এছাড়াও শরীর স্বাস্থ্য জরা ব্যাধি , মনের চঞ্চলতা দুর, ও প্রিয়জনকে আকর্ষণ করতে এই দুই মুখী রুদ্রাক্ষ বিশেষ কার্যকরী। এই রুদ্রাক্ষ কে মূলতঃ স্বাস্থ্য বর্ধক ও গর্ভ রোধক হিসেবে মনে করা হয়। কিন্তু ধারণকারী সম্পুর্ন ভাবে বশীকরণের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকে। এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারী ব্যক্তি সমাজে অত্যন্ত জনপ্রিয় আর স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়। তার অন্তরে দেবতার প্রতি ভক্তি ও অনুরাগ প্রকাশ পায়। গরুর পুরাণ মতে এই রুদ্রাক্ষে শিব ও শক্তি উভয়েরই দিব্য দৃষ্টি নিহীত আছে। সেই কারণে এইটি বন্ধুত্ব, দাম্পত্যে ও সর্বজনে বশীকরণের মতো একটা প্রভাব তৈরি করে। এবং এর প্রভাবে রুদ্রাক্ষ ধারণকারী ব্যক্তি অবশ্যই সর্বজন বিদিত ও জনপ্রিয় হবেন। বিশেষ ভাবে শুদ্ধ করে, তারপর পুজোর পরে, ওঁ নমঃ শিবায় তিন বার উচ্চারণ করে এই রুদ্রাক্ষ লাল অথবা সাদা সূতা দিয়ে ডান হাতে অথবা গলায় ধারণ করতে হয়। যে কোনো রুদ্রাক্ষ ধারণের পর কিছু বিধিনিষেধ আছে, এক্ষেত্রে...