About us


Hello my dear readers and visitors friends.  Welcome to my page.  In my various brief reports on this page, I will present to you in each episode various topics of ecology, astrology, religion and Tantra.  Which will make your life easier and simpler.  There is also news analysis, travel, lifestyle, health, education, history of India, business and jobs.


If you are interested in astrology, I would say that today is not a written subject of the twentieth or twenty-first century.  Astrology is a complete mathematical science.  This scripture has been used for thousands of years.  If we look at the whole period, we will see that there are many more sages including Maharshi Balmiki, Krishnadvaipayana Bedavasya, Parashar Muni, Sri Bhrigu and Maharshi Garg who are special experts in astrology.  However, the list is quite long.  Today, astrology has become infamous for some people, but not everyone is bad!  There are still good people.  If you think that you have repeatedly been deceived by astrologers, architects or tantrics, I would say one thing, you should pay attention to every report on my page, and try to solve your own problems.  Because not money, but good advice can change your destiny.


নমস্কার আমার প্রিয় পাঠকবৃন্দ ও দর্শক বন্ধু। আমার এই পেজে আপনাকে স্বাগত জানাই। আমার এই পেজের বিভিন্ন সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদনে আমি আপনার সামনে প্রতিটা পর্বে  তুলে ধরবো বাস্তু, জ্যোতিষ, ধর্ম ও তন্ত্রের বিভিন্ন আলোচনার বিষয়। যা আপনার জীবনকে সহজ থেকে সহজতর করে তুলবে। এছাড়াও থাকছে সংবাদ বিশ্লেষণ, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, সাস্থ্য, শিক্ষা, ভারতের ইতিহাস, ব্যবসা ও চাকরি সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের খবর। 


আপনি যদি জ্যোতিষ শাস্ত্রে আগ্রহী হন, তাহলে বলবো, আজকে বিংশ বা একবিংশ শতাব্দীর লিখিত কোন বিষয় নয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র আদতে সম্পূর্ণ গাণিতিক শাস্ত্র। হাজার হাজার বছর ধরে এই শাস্ত্রের ব্যবহার চলে আসছে। পূরা কালের দিকে যদি আমরা দেখি, তাহলে দেখবো মহর্ষি বাল্মীকি, কৃষ্ণদ্বৈপায়ন  বেদব্যাস, পরাশর মুনি, শ্রী ভৃগু ও মহর্ষি গর্গ সহ আরও অনেক ঋষি আছেন যারা জ্যোতিষ বিদ্যায় বিশেষ  পারদর্শি। তবে ঐই কয়জনই নয় তালিকাটা বেশ দীর্ঘ। কিছু লোকের করে খাওয়ার জন্য আজকে জ্যোতিষ শাস্ত্র বদনাম হয়ে গেছে ঠিকই, তবে সবাই খারাপ নয়! ভালো লোক এখনো আছে ।  আপনি যদি মনে করেন আপনি জ্যোতিষী, বাস্তুকার বা তান্ত্রিকের কাছে গিয়ে বার বার ঠকেছেন, তাহলে আমি একটা কথাই বলবো, আপনি আমার পেজের প্রত্যেক টি প্রতিবেদনে লক্ষ্য রাখুন, এবং চেষ্টা করুন যাতে নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করতে পারেন। কারণ অর্থ দিয়ে নয়, একটি সু - পরামর্শই আপনার ভাগ্যকে বদলে দিতে পারে।

                  এখানে ক্লিক করুন    👇👇




এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বারো মুখী রুদ্রাক্ষের উপকারিতা ও ব্যবহার বিধি !

ছবি
রুদ্রাক্ষ সম্পর্কে আমরা অনেকেই কম বা বেশী জানি। রুদ্রাক্ষ কথার অর্থ রুদ্রের অক্ষ! অর্থাৎ ভগবান শিবের চোখ। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে রুদ্রাক্ষ ভগবান শিবের অত্যন্ত প্রিয় বস্তুর মধ্যে একটি। আমরা যদি ঈশ্বরের বিশ্বাসী হই। যদি ভগবান শিবকে আরাধ্য বলে মনে করি, তাহলে রুদ্রাক্ষর গুরুত্ব কিন্তু আমরা কোনভাবেই অস্বীকার করতে পারি না। আসলে রুদ্রাক্ষ স্বয়ং ভগবান শিবের প্রতিরূপ! ভগবান শিব সকল দেবতার আরাধ্য। তাই রুদ্রাক্ষ যদি সঠিক বিধি অনুযায়ী ধারণ করা যায়, তাহলে অবশ্যই ভগবান শিবের সঙ্গে অন্যান্য দেবতারও আশির্বাদ লাভ হবে।   মুল ভূখণ্ডে ১( এক থেকে একুশ) থেকে ২১ মুখী পর্যন্ত রুদ্রাক্ষ পাওয়া যায়। যার মধ্যে ১ থেকে ১২ মুখী পর্যন্ত রুদ্রাক্ষ সহজলভ্য। এবং ১৩ থেকে ২১ মুখী রুদ্রাক্ষ কিন্তু দুর্লভ এবং এর মূল্য হাতের নাগালের বাইরে। তবে ২ থেকে ৫ মুখী রুদ্রাক্ষ পর্যন্ত বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে সহজেই পাওয়া যায়,এর মুল্য খুবই সাধারণ। আপনি হয়তো ভাবছেন কত মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করা আপনার জন্য শুভ হবে? এক্ষেত্রে আমি বলবো, আপনি যেকোনো রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন, তবে প্রতিটি রুদ্রাক্ষের মধ্যেই বিশেষ ভিন্ন ভিন্ন গু...
আরও পড়ুন

ভোজ্য পত্র কি ? আসল ও নকল ভোজ্য পত্র চিনবেন কিভাবে ?

ছবি
যন্ত্র, মন্ত্র ও তন্ত্রের কথা আলোচনা করতে গেলে অবধারিত ভাবে প্রথমেই ভোজ্য পত্রের কথা এসে যাবে। আগের দিনের ঋষি মুনিরা যত রকম পাতায় লেখা লেখি করতেন, তার মধ্যে ভোজ পত্র হলো অন্যতম ও শ্রেষ্ঠ উপাদান। আপনি যদি তন্ত্রোক্ত বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার ভোজ পত্র সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা জরুরী। এবং সেই সঙ্গে ভোজ্য পত্রের আসল আর নকলের পার্থক্য বুঝতে হবে।  ভোজ্য পত্র আসলে কি?  ভোজ্য পত্র আসলে গাছের একটি পাতলা বাকল বা ছাল! সংস্কৃত শব্দে ভূর্জ, ইংরেজি তে বলা হয় হিমালয়ান বার্চ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Betula Utilis ( বেটুলা ইউটিলিস)।  এইটি পশ্চিম হিমালয়ের পাদদেশে জন্মানো একধরনের বার্চ প্রজাতির গাছ। যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা হিমালয়ের পাদদেশে, সমুদ্র পীষ্ঠ থেকে প্রায় 4,500 মিটার (14,800 ফুট) উচ্চতায়।  বহু শাখায় বিস্তৃত এই গাছ। এই গাছের উচ্চতা প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। উত্তরা খন্ডের গঙ্গোত্রী যাওয়ার পথে, গঙ্গোত্রী থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার আগে ভোজ বাসা নামে একটি স্থান আছে, যা ভোজ বৃক্ষের জন্য বিখ্যাত। এখানে ভোজ বৃক্ষের বিশাল বনাঞ্চল। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপ...
আরও পড়ুন

স্বপ্ন দোষ ? কালসর্প দোষ ? বশীকরণ বা কর্মে সাফল্য চান? তাহলে জানুন ময়ুর পালকের কিছু অসামান্য গুনাগুন!

ছবি
আমাদের জীবনে বেঁচে থাকার জন্য তিনটি শর্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য, বস্ত্র, ও বাসস্থান। বাসস্থান কেই আমরা প্রধানতঃ বাড়ি বা বাস্তু বলে থাকি। আপনার বাড়ি যদি বাস্তু শাস্ত্রের বিপরীত হয়, অর্থাৎ আপনার বাস্তু যদি দোষ যুক্ত হয়, তাহলে অবশ্যই যদি সম্ভব হয়, তাহলে শীঘ্রই আপনার বাস্তুকে দোষ মুক্ত করুন। এমন অনেক সময়ে দেখা গেছে যে, কোন বাড়িতে ভূল বশতঃ এমন কিছু বাস্তু দোষ রয়েছে, যে চাইলেও সেই দোষ থেকে মুক্ত হওয়া অত সহজ নয়। যেমন ধরুন, আপনি বাড়ি তৈরি করার সময়ে আপনি আপনার শৌচাগার ভূল বশতঃ ঈশান ( উত্তর - পূর্ব ) কোণে তৈরি করে ফেলেছেন! এটা কিন্তু খুব বড় একটা ভুল হয়ে গেছে। আপনি চাইলেও এখন আর এই ভুল শোধরাতে পারবেন না। তবে সমস্যা যখন তৈরী হয়, তার সমাধানও নিশ্চয়ই থাকে। তবে এই বিষয়ের ওপর পরে অন্য কোনো সময়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো। আপনার বাস্তু এই রকম দোষ যুক্ত হওয়ার কারণে, আপনার বাড়িতে প্রতিনিয়ত নেগেটিভ শক্তি তৈরী হয়। যার ফলে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে আপনাকে প্রতিনিয়ত অনেক প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয়। এই নেগেটিভ শক্তি কে ব্যহত করতে, আর পজেটিভ শক্তির বৃদ্ধি ঘটাতে আমি বিগত বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে ক...
আরও পড়ুন