নতুন বছরে সফলতার জন্য কিছু বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ টোটকা !

Bengali-happy-new-year-nabobarsho-tips

দেখতে দেখতে আমরা আরো একটা বছর অতিবাহিত করলাম। ভালো মন্দ মিশিয়ে কাটলো পুরো একটা বছর। তবে ভালোর থেকে মন্দটাই বেশি! এক কথায় যা সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।  পুরানো কে বিদায় জানিয়ে আহ্বান করবো নতুন কে, এটাই তো রীতি। তা বলে পুরানো কে ভুলে গেলে চলবে না। দিন যায়, মাস যায়, বছর যায়, রয়ে যায় শুধু বিগত দিনের ফেলে আসা কিছু টুকরো স্মৃতি আর অভিজ্ঞতা। জীবনে সফল হতে গেলে পুরানো সেই স্মৃতির অভিজ্ঞতা কে সম্বল করেই এগিয়ে যেতে হবে এক নতুন সফল জীবনের খোঁজে। যা আগামী দিনে নিজের ভবিষ্যৎ কে উজ্জ্বল করে নিয়ে যাবে এক সফলতার সুউচ্চ শিখরে । তাই পুরানো স্মৃতি আর অভিজ্ঞতা নিয়েই বাংলা ১৪২৭  বর্ষের বিদায় জানিয়ে আমরা আহ্বান করবো বাংলার নব বর্ষ ১৪২৮  এর। কিন্তু এই নতুন বছর আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করে আছে, ভালো না মন্দ? তবে যাই হোক, আমাদের সকলের সর্ব শক্তিমান ঈশ্বরের কাছে একটাই প্রার্থনা যে, নতুন বছরে আমাদের শরীর যেন সুস্থ, সবল থাকে ও যেন আমাদের কর্ম ক্ষমতা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পায়। আর এই বছর যেন সব সময়েই আমাদের সকলের কাছে শুভ বার্তা বহনকারী হয়। যদিও আমরা কিন্তু কেউই জানিনা, এই নতুন বছর আমাদের জন্য কি আগাম বার্তা নিয়ে আসছে। তথাপি তার একটি হালকা আভাস আমরা পাই, বিভিন্ন পত্র পত্রিকার জ্যোতিষ বিভাগে বা পঞ্জিকায় উল্লেখিত রাশিফলের দ্বারা। কিন্তু সেই রাশিফল জ্ঞাত হলেই হলো না। তার অশুভ সংকেতের দিক গুলির সঠিক সময়ে সঠিক প্রতিকারের ব্যবস্থা করতে হবে। তা সে বিভিন্ন উপায়ে হতে পারে। এইবার আমি সেইসব উপায় বা টিপস্ গুলি আলোচনা করছি।

১. প্রথমেই বলবো প্রতিদিন প্রাতঃকালে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির পূর্ব দিকের তুলসী মঞ্চের সামনে ভগবান সূর্য্য নারায়ণের দিকে মুখ করে সোজা সটান ভাবে দাড়িয়ে দুই হাত জোর করে, অথবা একটি তামার ঘটিতে জল নিয়ে সূর্য্য দেব কে উদ্দেশ্য করে, তুলসী বৃক্ষের ওপর ওই ঘটির জল প্রদান করুন, আর নিম্ম লিখিত মন্ত্র উচ্চারণ করুন - 

Surya - namaskar, surya - pranam


ওঁ জবা কুসুম শঙ্কাসং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্ 

ধ্বন্তারিং সর্ব পাপঘ্ন প্রণতোহুস্মি দিবাকরম্ ।।


আমরা প্রতিদিন নিয়ম করে সূর্য্য প্রনাম করবো। কারণ এই সূর্য্যই পরম ব্রহ্ম পরমাত্মা, ও একমাত্র প্রত্যক্ষ দেব।

প্রত্যহ নিয়ম করে সূর্য্য প্রনামের আমাদের প্রতিদিনের নিত্যকর্ম শুরু করা উচিত। তাতে আমাদের মানসিক দৃঢ়তা বৃদ্ধি পায়, ও কর্মে আগত সকল প্রকার বাধা দুর হয়।



২. এর পর যা করণীয়, আপনার বাড়িতে যদি কোনো খোলামেলা উন্মুক্ত যায়গা থাকে, অথবা বাড়ীর ছাদে, বা আপনার সুবিধামত এমন যায়গায় একটি পাত্রে জল আর কিছু খাবার রাখুন বা ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিন, যা পাখির খাদ্য হিসাবে উপযুক্ত। যেমন শষ্য জাতীয় খাবার, আবার মুড়ি বা রুটি হতে পারে। এমনটা করলে ঈশ্বরের কৃপায় কখনো কোনো অভাব আপনার থাকবে না। আপনার পরিবারে সর্বদা খুশি বজায় থাকবে।

৩.আমাদের অর্থাৎ  ৯৮ শতাংশ ব্যক্তির মূল সমস্যা বা অভিযোগ হলো যে, আমরা কেউই পয়সা ঠিকঠাক ধরে রাখতে পারি না। এই মূল্য বৃদ্ধির যুগে আমরা যা আয় করি তার প্রায় সবটাই ব্যায় হয়ে যায়। তাই ঠিকঠাক সঞ্চয় হয় না। আর সঞ্চয় না হলে ভবিষ্যত অন্ধকার। তাই এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় কি?


প্রথমেই বলি এর উপায়ের সাথে ব্রহ্মান্ডের মূল সৃষ্টি তত্ত্বের সম্পর্ক রয়েছে! তাহলো সৃষ্টি, পালন, ও বিনাশ ! সৃষ্টির এই তিনটি তত্ত্ব বা সুত্র যদি আমরা সঠিক ভাবে অনুধাবন করতে পারি, তাহলে সহজেই আমাদের সমস্যার সমাধান করতে পারবো। সৃষ্টির এই তিনটি ধর্মই সমান গুরুত্বপূর্ণ। এই তিনটির মধ্যে যদি একটি ধর্মের ব্যাঘাত ঘটে, বা অন্যথা হয়, তাহলে সম্পূর্ণ সৃষ্টিতে নেমে আসবে এক অসামঞ্জস্যতা। নষ্ট হবে পৃথিবীর ভারসাম্য। যেমন সৃষ্টি হলে, তবেই পালনের প্রয়োজন হবে, পালনেই সৃষ্টি বিকশিত হয়, আবার নির্দিষ্ট সময়ে সেই সৃষ্টির বিনাশ হয়! কারণ বিনাশ হলে তবেই আবার নতুন সৃষ্টির প্রয়োজন হবে। এটাই সৃষ্টির মূল তত্ত্ব বা সুত্র। এবং এভাবেই সম্পূর্ণ সৃষ্টি একটি চক্রাকারে আবর্তিত হয়। এই সূত্রের মাধ্যমেই আমরা আমাদের জীবনকে একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রদান করে সঠিক পথের দিশা দেখাতে পারি। যারা চাকরি করেন, তাদের প্রতি মাসে, একটি নির্দিষ্ট আয় বা রোজগার হয়, এবং তাদের ব্যায় বা খরচা তাদের সাধ্যের মধ্যেই তারা ধরে রাখতে চেষ্টা করেন, এবং চাকরি শেষে প্রভিডেন্ট ফান্ডের একটা মোটা টাকা পান, যাতে সেই চাকরি জীবির আর কিছু না হোক, ভবিষ্যতের পরিকল্পনা সুনির্দিষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু যারা ব্যবসা করেন, তাদের আয় বা ব্যয় কোনটাই নির্দিষ্ট নয়। প্রতি মাসেই কমবেশি হয়ে থাকে। হয়তো কোনো কোনো ক্ষেত্রে চাকরি জীবিদের থেকে অনেক বেশি। কিন্তু তাসত্ত্বেও মাসের শেষে দেখা যায় যে, লক্ষ্মীর ভাঁড় প্রায় শুন্য!  তাদের জন্য বলবো প্রতিমাসে আপনার উপার্জিত অর্থ কে তিনটি ভাগে ভাগ করুন। ঠিক যেমন সৃষ্টি তত্ত্বের ফর্মুলা মেনে। সৃষ্টি তত্ত্বের ফর্মুলা হলো সৃষ্টি, পালন, সংহার বা ধংস। তেমনই আমাদের উপার্জিত অর্থের তিনটি ভাগ হবে, আয়,স্থিতি, ব্যয়। যেমন একটা ভাগ আয় বা উপার্জন অর্থাৎ ব্যবসার জন্য সংগ্রহীত পুঁজি হিসেবে রাখুন। সৃষ্টি তত্ত্বে আয় বা উপার্জন বা সৃষ্টি করার অর্থ কিন্তু একই। দ্বিতীয় ভাগ হলো স্থিতি বা জমা। যেমন সৃষ্টি তত্ত্বে স্থিতি কে পালন বলে অভিহিত করা হয়েছে। এবং পালনের ফলেই কিন্তু সৃষ্টি বিকশিত হয়। জীবনে স্থিতি বা জমার একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। অতিরিক্ত উদ্বৃত্ত অর্থ যতটা সম্ভব সঞ্চিত করুন। এতে আপনারই ভবিষ্যত জীবন বিকশিত ও উজ্জ্বল হবে, এবং আপনি সঠিক সময়ে সঠিক কোনো পরিকল্পনা নিতে সমর্থ হবেন। আরও একটি অর্থাৎ তৃতীয় ভাগ হলো ব্যয় বা খরচা। সৃষ্টি তত্ত্বে যাকে বিনাশ বা ধংস বলে অভিহিত করা হয়েছে। ব্যয় হলে তবেই আয় হবে। আবার যত আয়, ঠিক তত ব্যয়! আপনার নীতি যাই হোক না কেন, তবে যথা সম্ভব সাংসারিক ব্যয় সুনির্দিষ্ট করুন। এতে আপনারই মঙ্গল। এই তিনটি তত্ত্বের মধ্যে তিনটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ। এর কোনো একটি অন্যথা হলেই বিপদ আসন্ন!



ব্যবসায়ীক সাফল্য বা উন্নতির জন্য আপনার ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপার বৃদ্ধি যন্ত্রম প্রতিষ্ঠা করে, নিত্য পূজা করুন। আশাকরি মা লক্ষ্মী ও সিদ্ধি দাতা গনেশের কৃপায় আপনার কর্ম ক্ষেত্রে উন্নতি বা ব্যবসায়ীক উন্নতি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে।

love duck


৪. যে গৃহে প্রেম ভালোবাসা নেই, সেই গৃহে একজোড়া প্রেমালাপে রত এমন কোনো পাখির ছবি, যেমন পায়ড়া বা হাঁসের ছবি রাখতে পারেন।


অনেক পরিবারে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে নিত্য ঝগড়া অশান্তি লেগেই আছে, সম্পর্ক ক্রমশঃ তিক্ততার দিকে। তাদের জন্য বলবো একটি দেবী দুর্গার ছবি সংগ্রহ করুন। তারপর নিম্ন লিখিত মন্ত্র উচ্চারণ করে নিত্য ধূপ, দ্বীপ ও ভক্তি সহকারে পূজা করুন।


মন্ত্র টি হলো - 

ভার্য্যাং মনোরমাং দেহি মনোবৃত্তানুসারিণীম্ রূপং দেহি, জয়ং দেহি, যশো দেহি, দ্বিষো জহি।।



৫. যে সকল শিশুরা পড়াশুনায় অমনোযোগীতার শিকার! এবং পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে পিতা মাতা সর্বদা চিন্তিত থাকেন। তাদের জন্য বলবো যদি সম্ভব হয়, তাহলে আপনার সন্তানের পড়াশুনার ঘরটি সম্পূর্ণ পৃথক করুন। এবং সেই ঘরের রঙ খুব উজ্জ্বল করবেন। যাতে আলো জ্বাললে রঙ টি চোখে লাগে এবং ঘরের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। এতে আপনার সন্তানের ধনাত্মক এনার্জি বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া ঐ ঘরের মধ্যে বিশেষতঃ উত্তর দেওয়ালে বা পূর্ব দিকের দেওয়ালে একটি ছোট মতো তাক বা ঠাকুরের সিংহাসন বসান, তার মধ্যে একটি মা সরস্বতীর ছবি ও যন্ত্রম সংগ্রহ করে সরস্বতী পূজার দিন প্রতিষ্ঠা করুন। আপনার সন্তান কে দিয়ে নিত্য পূজা করান, এতে আপনার সন্তানের মধ্যে আধ্যাত্মিক চেতনার সঙ্গে একটি পজেটিভ এনার্জি তৈরি হবে, পড়াশুনার পক্ষে মঙ্গলজনক হবে।

Blackberries and garlic


৬. আজকাল বেশীরভাগ বাড়িতেই দেখা যায়, যে মহিলারা বাতের ব্যথার সমস্যায় জর্জরিত। তাদের কে বলছি, প্রতিদিন নিয়মিত দুপুরে খাওয়ার আগে একটি পাত্রে কালোজিরা, দু কোয়া রসুন, অল্প ডাল ও সরিষার তেল সহযোগে ভেজে ভাতের সঙ্গে মেখে খেয়ে নিন। দেখবেন, মনে হবে আগের থেকে অনেক ভালো আছেন।

Hanuman yantram


৭. যে সকল ব্যক্তির শুধু মনে হয় যে, তাদের প্রতি পদে পদে বিপদ আসন্ন, তাদের কে বলছি একটি হনুমানজীর ছবি ও যন্ত্রম সংগ্রহ করুন। এবং যেকোন মঙ্গলবার, শুভ মূহুর্তে পূজা করিয়ে প্রতিষ্ঠা করুন। তারপর প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার নিয়ম করে স্নান করে হনুমান চল্লিশা পাঠ করবেন। দেখবেন ভগবান সঙ্কট মোচন হনুমানজীর কৃপায় আপনার সকল বিপদ দুর হবে।

আমি লক্ষ্য করে দেখেছি, যারা নিজ বাহনে যাতায়াত করেন, ( বিশেষত দুই চাকা বা চার চাকা ) তারা তাদের গাড়িতে এমন কিছু ছবি ব্যবহার করেন ( যেমন ড্রাকুলা, ড্রাগন, ভূত, প্রেত, কঙ্কালের মুখ ইত্যাদি ) যা তাদের পক্ষে অত্যন্ত অশুভ! শুধু তাই নয়, এটা আরোহীর পক্ষে ঘাতক বটে! আজকাল যুব সমাজের মধ্যে যা প্রায়শই দেখা যায়। তাদের কে বলবো আপনার প্রিয় বাহনটি তে সঙ্কট মোচন মহাবলী হনুমানজী র ছবি বা যন্ত্রম প্রতিষ্ঠা করুন। যা স্টিকার, ল্যামিনেশন ছবি ও ধাতব রূপে পাওয়া যায়।  এছাড়া ঝোলানোর জন্য উড়ন্ত হনুমানজীর মূর্তি ব্যবহার করতে পারেন। এটা আপনার প্রিয় বাহনের জন্য খুবই শুভ। এইটি আপনার ও আপনার প্রিয় বাহনটি কে দুর্ঘটনার হাত থেকে সর্বদা রক্ষা করবে। আমাদের মহাকাব্য মহাভারতে উল্লেখ আছে যে, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পিতামহ ভীষ্ম, গুরু দ্রোণাচার্য, ও কর্নের মতো মহারথীদের ধংসাত্মক অস্ত্র থেকে সঙ্কট মোচন মহাবলী হনুমানজী, ভগবান শ্রী কৃষ্ণ চালিত রথকে কিভাবে সম্পূর্ণ সুরক্ষা প্রদান করেছিলেন! তিনি ঐ রথের চুড়ায় সর্বদা প্রত্যক্ষ ধ্বজা ( পতাকা ) ও মূর্তি রূপে বিরাজ করে অর্জুন সহ সমগ্র রথকে সুরক্ষা প্রদান করে ছিলেন। 


৮. যে সকল ব্যক্তি প্রবল শত্রুতার সমস্যায় ভুগছেন, তাদের কে বলছি, শত্রুর শত্রু ভগবান নরসিংহ দেব ও দশ মহাবিদ্যার এক বিদ্যা দেবী বগলা।  এই দুই দেব দেবীর মধ্যে যেকোনো একটি ছবি ও যন্ত্রম সংগ্রহ করুন। যদি মন চায়, তাহলে দুই রকম ছবি ও যন্ত্রম সংগ্রহ করতে পারেন। এতে আপত্তির  কিছু নেই। তারপর নিম্ন লিখিত মন্ত্র সহযোগে ধূপ বাতি প্রজ্জ্বলিত করে নিত্য পূজা করুন। ভগবান নরসিংহ কে উদ্দেশ্য করে ভক্তি সহকারে নিম্ন লিখিত মন্ত্রটি উচ্চারণ করুন।


মন্ত্রটি হলো - ওঁ উগ্র নৃসিংহায় বিদ্মহে বজ্রনখায় ধীমহি। তন্নো নৃসিংহ প্রচোদয়াৎ ।। 


আর মা বগলা দেবী কে উদ্দেশ্য করে মন্ত্র টি হলো-

ওঁ হ্লীং বগলা মুখী সর্ব দুষ্টনাং বাচং মুখং পদং স্তম্ভয় জীহ্বাং কীলয় বুদ্ধিং বিনাশায় হ্লীং ওঁ স্বাহা।। 



৯. কোনো ব্যক্তি তার বাড়ি, দোকান, কারখানা বা ব্যবসার প্রতিষ্ঠান কে অপরের কুদৃষ্টি থেকে বাঁচাতে , এবং ব্যবসা সুষ্ঠু ভাবে চালানোর জন্য বাড়ি, দোকান, কারখানা, বা ব্যবসায়ীর অফিসের মূল দরজার ওপরের দিকে একটি কালো ঘোড়ার নাল লাগিয়ে রাখুন। এবং এইটি অবশ্যই শনিবার দিন শনি মন্দির থেকে পূজা করিয়ে শোধন করে নেবেন। এতে সকল নেগেটিভ এনার্জি রোধ হবে।


                                         নমস্কার  !

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বারো মুখী রুদ্রাক্ষের উপকারিতা ও ব্যবহার বিধি !

ভোজ্য পত্র কি ? আসল ও নকল ভোজ্য পত্র চিনবেন কিভাবে ?

স্বপ্ন দোষ ? কালসর্প দোষ ? বশীকরণ বা কর্মে সাফল্য চান? তাহলে জানুন ময়ুর পালকের কিছু অসামান্য গুনাগুন!