NEWS ARTICLES, ASTROLOGY, TRAVEL, HEALTH, RUDRAKSHA, VASTU , FENGSHUI
গনেশ চতুর্থীতে পালন করুন এই বিশেষ টোটকা...! যা করলে আপনার জীবন বদলে যেতে পারে।
লিঙ্ক পান
Facebook
Twitter
Pinterest
ইমেল
অন্যান্য অ্যাপ
গণেশ অধিকারী পালন করুন এই বিশেষ টোটকা...! যা আপনার জীবন দিয়ে যেতে পারে।
হিন্দু ক্যালেন্ডারের ভাদ্র শুক্লের পক্ষের প্রকাশের সামনে পালিত হয় গণেশী। হিন্দু সনাতন ধর্মে গণেশ প্রথম পুজ্য। জোড় শান্তিপূর্ণভাবে বিশ্বাসের পূর্ব মে কোনো শুভ বিরতি পুনঃ গণে সব বাধা বিরোধিতা করে এবং সিদ্ধিদা আশীবাদ মনে করে সকলের ইচ্ছা পূরণ হয়।
এই গণেশীতে সিদ্ধার কৃপা দৃষ্টি পেতে তার আরাধীর সাথে শুধু তার দাতব্য চলুন কয়টি টাকা, সর্বোত্তম ক্ষেত্রে উন্নতি ঘট। আপ সৌভাগ্য লাভ করবেন।
এই চ্যানেলে যা করতে হবে, তা হলে পুহলো গণেশের দিন পঞ্চপল্লবের মালে প্রধান সামনের ওপরে। বলা হয়ে থাকে এটি মঙ্গল সুচক....! শুধু তাই, রোজ স্নান সেরে ঘরটি কোনে গাঙ্গাজল চিঁতে দিন। পথ একটি পাত্রে গাঙ্গাজল নিয়ে তার পর সেই জলে এক টুকরো হলুদ দিন। তারপর জল আমি দিন হোটেল প্রধান সহ ভিন্নটি যায়। আপনি নেতিবাচক শক্তির পরিবর্তে ইতিবাচক শক্তি ঘটবে।
আমাদের সনাতন ধর্মে পুজোর জন্য উপাদানের মধ্যে দুর্বাঘাস। প্রায় পূজো খুব দুর্বাঘাস ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। কারণ পারতী পূত্র গণে দেবশ প্রথম পূজ্যতা....! আর দুর্বাঘাস গণপতি বাপ্পার অত্যন্ত প্রিয়। তাই প্রতি জনগণ গণশেবা নিবেদনকে অত্যন্ত প্রীত বলে ভক্তদের বিশ্বাস। এর ফলে জীবনের সব কথা মনে করা হয়। যেদিন শুভ সংবাদ শুরু করতে গণেশকে দুর্বাঘাস নিবেদন করার প্রথা রয়েছে। তাই এটি না করতে সব শুভ কাজ যে অপূর্ণতা বলাই বাহুল্য।
পূজোর সময় ১১টি অথবা ২১ টি দুর্বা ঘাস গণেশের পুজো দিন। কৌশল সকল দুর্ভোগ রক্ষা করা যাবে। দুর্বা আলোর সময় খেয়াল করুন, দুর্বারবাস টি আমি ঘোরে না রায়, এবং পরিষ্কার যায়গা থেকে।
গণেশ পূজোয় সিঁদুর ব্যবহার করুন ।
শাস্ত্রে, সিঁদুরের গুরুত্ব বিস্তর। সেই সিঁদুর অর্পন করুন গণেশের পায়। তুষ্ট হবে সিদ্ধিদাতা গণেশ।
দুষ্ট শক্তি বিনাশ করতে বাড়িতে আপনার গণেশের মূর্তি। যে নেতা পু পাঠ জো শুভ সকাল শুরুর আগে ভগবান গণেশের পুজো করা হয়। তাই তাঁর কৃপা জীব জীবনের সর্বক্ষেত্রে পাবেন। আবার বাড়িতে বাড়িতে গণেশের মূর্তি শক্তি। বলে থাকেন বাড়িতে ৩টার বেশি গণেশ মূর্তি রাখতে নেই। দেখতে দেখতে অমঙ্গল। আমি এমন মন্তব্যের সম্পূর্ণ বিন্যাসতা করি। আমি জানি গণেশ তিন মঙ্গলমূর্তি।
তাই তার ছবি রাখলে অমঙ্গল বলবে না।
গণেশ পুজোর দিন তিল দান করুন। এই টোটা পালনে সৌভাগ্য লাভ করবেন। সকল বাধা দিয়ে যাবে। আপনি প্রতি কালো তিল দান করতে পারেন। শাস্ত্রে তিল দানের উল্লেখ আছে। অনেক চলুন এই বিশেষ টোটাকা। টাগ সব আপনার কার্যকর হবে। ভগবান গণেশকে বিঘ্নহর্তা বাধা দূরীকরণকারী এবং দুঃখ দূরকারী গণ্য করা হয়। তাই তাঁর পুজোয় সকল বাধা বিপত্তি অশান্তি থেকে মুক্তি মেলে।
জ্যোতিষ শাস্ত্রে দল আছে টুটকার। শাস্ত্র মত, ভগবান গণেশের পুজো করার সময় গণেশকে হলুদ অর্পন করুন। হলুদ হল বৃহস্পতি রং। হলুদ অর্পনে গণেশ তুষ্ট হন। যেটা ভাল যেতে আগে এই হলুদ দিয়ে তিলক যান। সফল অবশ্যই হবে।
যদি ব্যবসায় উন্নতি করতে চান, তাহলে শাস্ত্র গণেশের এই বিশেষ টোটকা পালন করতে পারেন। তাহলো বেলের একটি শালা হলুদ কাপড়ে তা গণপতি বাপ্পাকে অর্পণ করুন। তুষ্ট হবেন। আপনার সম্পত্তি বৃদ্ধির জন্য এই টোকা অত্যন্ত ফলপ্রসূ।
শাস্ত্র নিজেরা, গণেশের যে দিকে মুখ থাকে সেদিকে প্রবলভাবে ইতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি পায়। সে কারণে এমনভাবে গণশের মূর্তি ছবি যাতে তার কৃপা দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে। অন্য গণেশের মুখ আপনার গৃহের অন্দরে থাকে। আরজো পুর ভগবান গণেশের মূর্তির প্রদীপ সময় বিদ্যুৎ। গণেশকে মোদক নৈবেদ্য দিন। গাছ তাঁর কৃপা দৃষ্টি পাবেন।
সর্বোচ্চ সিদ্ধলাভ করতে এই শিশু একটি গণেশ রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারে। এবং এটি ব্যবহার করে সমস্ত রিদ্ধি-সিদ্ধি অর্জন করা যায়। শুধু তাই নয় এটি ভরপুর শারীরিক ও শান্তিও প্রদান করে। তবে এটি পরিধানের পূর্বে অবশ্যই নাম গোত্র সহযোগে নিয়ম অনুযায়ী পূজা ও অনুমতি নিতে হবে।
এই বিষয়বস্তু আলোচনার ভিডিও ভিভিডিও রয়েছে, যার লিঙ্ক আমি এই ভিডিওর ডেসপশন বক্সের উপর আমার বিস্তারিত বর্ণনা করে।
দর্শক বন্ধু আজ এই পর্যন্ত, আবার দেখা হবে নতুন কোনো ভিডিওতে, মূল্যবান কমেন্টের মাধ্যমে আর ভালোভাবে জানাবেন অবশ্যই আমাদের পেজটি লাইক শেয়ার করবেন এবং অবশ্যই আমাদের ইউটিউব স্ক্রিপ্ট সংযোজন করবেন আর নোটিফিকেশন করবেন, যাতে আমার পরবর্তী নতুন ভিডিও নোটিফিকেশন হবে। খুব ভালো পেয়ে যান। তাহলে আজ এই পর্যন্তই, আবার খুব দ্রুত ফিরছি নতুন কোনো বিষয় নিয়ে।
যন্ত্র, মন্ত্র ও তন্ত্রের কথা আলোচনা করতে গেলে অবধারিত ভাবে প্রথমেই ভোজ্য পত্রের কথা এসে যাবে। আগের দিনের ঋষি মুনিরা যত রকম পাতায় লেখা লেখি করতেন, তার মধ্যে ভোজ পত্র হলো অন্যতম ও শ্রেষ্ঠ উপাদান। আপনি যদি তন্ত্রোক্ত বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার ভোজ পত্র সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা জরুরী। এবং সেই সঙ্গে ভোজ্য পত্রের আসল আর নকলের পার্থক্য বুঝতে হবে। ভোজ্য পত্র আসলে কি? ভোজ্য পত্র আসলে গাছের একটি পাতলা বাকল বা ছাল! সংস্কৃত শব্দে ভূর্জ, ইংরেজি তে বলা হয় হিমালয়ান বার্চ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Betula Utilis ( বেটুলা ইউটিলিস)। এইটি পশ্চিম হিমালয়ের পাদদেশে জন্মানো একধরনের বার্চ প্রজাতির গাছ। যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা হিমালয়ের পাদদেশে, সমুদ্র পীষ্ঠ থেকে প্রায় 4,500 মিটার (14,800 ফুট) উচ্চতায়। বহু শাখায় বিস্তৃত এই গাছ। এই গাছের উচ্চতা প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। উত্তরা খন্ডের গঙ্গোত্রী যাওয়ার পথে, গঙ্গোত্রী থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার আগে ভোজ বাসা নামে একটি স্থান আছে, যা ভোজ বৃক্ষের জন্য বিখ্যাত। এখানে ভোজ বৃক্ষের বিশাল বনাঞ্চল। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে এখনো ভূর্জপত্র এ
রুদ্রাক্ষ সম্পর্কে আমরা অনেকেই কম বা বেশী জানি। রুদ্রাক্ষ কথার অর্থ রুদ্রের অক্ষ! অর্থাৎ ভগবান শিবের চোখ। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে রুদ্রাক্ষ ভগবান শিবের অত্যন্ত প্রিয় বস্তুর মধ্যে একটি। আমরা যদি ঈশ্বরের বিশ্বাসী হই। যদি ভগবান শিবকে আরাধ্য বলে মনে করি, তাহলে রুদ্রাক্ষর গুরুত্ব কিন্তু আমরা কোনভাবেই অস্বীকার করতে পারি না। আসলে রুদ্রাক্ষ স্বয়ং ভগবান শিবের প্রতিরূপ! ভগবান শিব সকল দেবতার আরাধ্য। তাই রুদ্রাক্ষ যদি সঠিক বিধি অনুযায়ী ধারণ করা যায়, তাহলে অবশ্যই ভগবান শিবের সঙ্গে অন্যান্য দেবতারও আশির্বাদ লাভ হবে। মুল ভূখণ্ডে ১( এক থেকে একুশ) থেকে ২১ মুখী পর্যন্ত রুদ্রাক্ষ পাওয়া যায়। যার মধ্যে ১ থেকে ১২ মুখী পর্যন্ত রুদ্রাক্ষ সহজলভ্য। এবং ১৩ থেকে ২১ মুখী রুদ্রাক্ষ কিন্তু দুর্লভ এবং এর মূল্য হাতের নাগালের বাইরে। তবে ২ থেকে ৫ মুখী রুদ্রাক্ষ পর্যন্ত বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে সহজেই পাওয়া যায়,এর মুল্য খুবই সাধারণ। আপনি হয়তো ভাবছেন কত মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করা আপনার জন্য শুভ হবে? এক্ষেত্রে আমি বলবো, আপনি যেকোনো রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন, তবে প্রতিটি রুদ্রাক্ষের মধ্যেই বিশেষ ভিন্ন ভিন্ন গুন আছে, যা
আমাদের জীবনে বেঁচে থাকার জন্য তিনটি শর্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্য, বস্ত্র, ও বাসস্থান। বাসস্থান কেই আমরা প্রধানতঃ বাড়ি বা বাস্তু বলে থাকি। আপনার বাড়ি যদি বাস্তু শাস্ত্রের বিপরীত হয়, অর্থাৎ আপনার বাস্তু যদি দোষ যুক্ত হয়, তাহলে অবশ্যই যদি সম্ভব হয়, তাহলে শীঘ্রই আপনার বাস্তুকে দোষ মুক্ত করুন। এমন অনেক সময়ে দেখা গেছে যে, কোন বাড়িতে ভূল বশতঃ এমন কিছু বাস্তু দোষ রয়েছে, যে চাইলেও সেই দোষ থেকে মুক্ত হওয়া অত সহজ নয়। যেমন ধরুন, আপনি বাড়ি তৈরি করার সময়ে আপনি আপনার শৌচাগার ভূল বশতঃ ঈশান ( উত্তর - পূর্ব ) কোণে তৈরি করে ফেলেছেন! এটা কিন্তু খুব বড় একটা ভুল হয়ে গেছে। আপনি চাইলেও এখন আর এই ভুল শোধরাতে পারবেন না। তবে সমস্যা যখন তৈরী হয়, তার সমাধানও নিশ্চয়ই থাকে। তবে এই বিষয়ের ওপর পরে অন্য কোনো সময়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো। আপনার বাস্তু এই রকম দোষ যুক্ত হওয়ার কারণে, আপনার বাড়িতে প্রতিনিয়ত নেগেটিভ শক্তি তৈরী হয়। যার ফলে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে আপনাকে প্রতিনিয়ত অনেক প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয়। এই নেগেটিভ শক্তি কে ব্যহত করতে, আর পজেটিভ শক্তির বৃদ্ধি ঘটাতে আমি বিগত বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে ক
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন