গণেশ অধিকারী পালন করুন এই বিশেষ টোটকা...! যা আপনার জীবন দিয়ে যেতে পারে।
হিন্দু ক্যালেন্ডারের ভাদ্র শুক্লের পক্ষের প্রকাশের সামনে পালিত হয় গণেশী। হিন্দু সনাতন ধর্মে গণেশ প্রথম পুজ্য। জোড় শান্তিপূর্ণভাবে বিশ্বাসের পূর্ব মে কোনো শুভ বিরতি পুনঃ গণে সব বাধা বিরোধিতা করে এবং সিদ্ধিদা আশীবাদ মনে করে সকলের ইচ্ছা পূরণ হয়।
এই গণেশীতে সিদ্ধার কৃপা দৃষ্টি পেতে তার আরাধীর সাথে শুধু তার দাতব্য চলুন কয়টি টাকা, সর্বোত্তম ক্ষেত্রে উন্নতি ঘট। আপ সৌভাগ্য লাভ করবেন।
এই চ্যানেলে যা করতে হবে, তা হলে পুহলো গণেশের দিন পঞ্চপল্লবের মালে প্রধান সামনের ওপরে। বলা হয়ে থাকে এটি মঙ্গল সুচক....! শুধু তাই, রোজ স্নান সেরে ঘরটি কোনে গাঙ্গাজল চিঁতে দিন। পথ একটি পাত্রে গাঙ্গাজল নিয়ে তার পর সেই জলে এক টুকরো হলুদ দিন। তারপর জল আমি দিন হোটেল প্রধান সহ ভিন্নটি যায়। আপনি নেতিবাচক শক্তির পরিবর্তে ইতিবাচক শক্তি ঘটবে।
আমাদের সনাতন ধর্মে পুজোর জন্য উপাদানের মধ্যে দুর্বাঘাস। প্রায় পূজো খুব দুর্বাঘাস ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। কারণ পারতী পূত্র গণে দেবশ প্রথম পূজ্যতা....! আর দুর্বাঘাস গণপতি বাপ্পার অত্যন্ত প্রিয়। তাই প্রতি জনগণ গণশেবা নিবেদনকে অত্যন্ত প্রীত বলে ভক্তদের বিশ্বাস। এর ফলে জীবনের সব কথা মনে করা হয়। যেদিন শুভ সংবাদ শুরু করতে গণেশকে দুর্বাঘাস নিবেদন করার প্রথা রয়েছে। তাই এটি না করতে সব শুভ কাজ যে অপূর্ণতা বলাই বাহুল্য।
পূজোর সময় ১১টি অথবা ২১ টি দুর্বা ঘাস গণেশের পুজো দিন। কৌশল সকল দুর্ভোগ রক্ষা করা যাবে। দুর্বা আলোর সময় খেয়াল করুন, দুর্বারবাস টি আমি ঘোরে না রায়, এবং পরিষ্কার যায়গা থেকে।
গণেশ পূজোয় সিঁদুর ব্যবহার করুন ।
শাস্ত্রে, সিঁদুরের গুরুত্ব বিস্তর। সেই সিঁদুর অর্পন করুন গণেশের পায়। তুষ্ট হবে সিদ্ধিদাতা গণেশ।
দুষ্ট শক্তি বিনাশ করতে বাড়িতে আপনার গণেশের মূর্তি। যে নেতা পু পাঠ জো শুভ সকাল শুরুর আগে ভগবান গণেশের পুজো করা হয়। তাই তাঁর কৃপা জীব জীবনের সর্বক্ষেত্রে পাবেন। আবার বাড়িতে বাড়িতে গণেশের মূর্তি শক্তি। বলে থাকেন বাড়িতে ৩টার বেশি গণেশ মূর্তি রাখতে নেই। দেখতে দেখতে অমঙ্গল। আমি এমন মন্তব্যের সম্পূর্ণ বিন্যাসতা করি। আমি জানি গণেশ তিন মঙ্গলমূর্তি।
তাই তার ছবি রাখলে অমঙ্গল বলবে না।
গণেশ পুজোর দিন তিল দান করুন। এই টোটা পালনে সৌভাগ্য লাভ করবেন। সকল বাধা দিয়ে যাবে। আপনি প্রতি কালো তিল দান করতে পারেন। শাস্ত্রে তিল দানের উল্লেখ আছে। অনেক চলুন এই বিশেষ টোটাকা। টাগ সব আপনার কার্যকর হবে। ভগবান গণেশকে বিঘ্নহর্তা বাধা দূরীকরণকারী এবং দুঃখ দূরকারী গণ্য করা হয়। তাই তাঁর পুজোয় সকল বাধা বিপত্তি অশান্তি থেকে মুক্তি মেলে।
জ্যোতিষ শাস্ত্রে দল আছে টুটকার। শাস্ত্র মত, ভগবান গণেশের পুজো করার সময় গণেশকে হলুদ অর্পন করুন। হলুদ হল বৃহস্পতি রং। হলুদ অর্পনে গণেশ তুষ্ট হন। যেটা ভাল যেতে আগে এই হলুদ দিয়ে তিলক যান। সফল অবশ্যই হবে।
যদি ব্যবসায় উন্নতি করতে চান, তাহলে শাস্ত্র গণেশের এই বিশেষ টোটকা পালন করতে পারেন। তাহলো বেলের একটি শালা হলুদ কাপড়ে তা গণপতি বাপ্পাকে অর্পণ করুন। তুষ্ট হবেন। আপনার সম্পত্তি বৃদ্ধির জন্য এই টোকা অত্যন্ত ফলপ্রসূ।
শাস্ত্র নিজেরা, গণেশের যে দিকে মুখ থাকে সেদিকে প্রবলভাবে ইতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি পায়। সে কারণে এমনভাবে গণশের মূর্তি ছবি যাতে তার কৃপা দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করে। অন্য গণেশের মুখ আপনার গৃহের অন্দরে থাকে। আরজো পুর ভগবান গণেশের মূর্তির প্রদীপ সময় বিদ্যুৎ। গণেশকে মোদক নৈবেদ্য দিন। গাছ তাঁর কৃপা দৃষ্টি পাবেন।
সর্বোচ্চ সিদ্ধলাভ করতে এই শিশু একটি গণেশ রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারে। এবং এটি ব্যবহার করে সমস্ত রিদ্ধি-সিদ্ধি অর্জন করা যায়। শুধু তাই নয় এটি ভরপুর শারীরিক ও শান্তিও প্রদান করে। তবে এটি পরিধানের পূর্বে অবশ্যই নাম গোত্র সহযোগে নিয়ম অনুযায়ী পূজা ও অনুমতি নিতে হবে।
এই বিষয়বস্তু আলোচনার ভিডিও ভিভিডিও রয়েছে, যার লিঙ্ক আমি এই ভিডিওর ডেসপশন বক্সের উপর আমার বিস্তারিত বর্ণনা করে।
দর্শক বন্ধু আজ এই পর্যন্ত, আবার দেখা হবে নতুন কোনো ভিডিওতে, মূল্যবান কমেন্টের মাধ্যমে আর ভালোভাবে জানাবেন অবশ্যই আমাদের পেজটি লাইক শেয়ার করবেন এবং অবশ্যই আমাদের ইউটিউব স্ক্রিপ্ট সংযোজন করবেন আর নোটিফিকেশন করবেন, যাতে আমার পরবর্তী নতুন ভিডিও নোটিফিকেশন হবে। খুব ভালো পেয়ে যান। তাহলে আজ এই পর্যন্তই, আবার খুব দ্রুত ফিরছি নতুন কোনো বিষয় নিয়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন