পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিদ্যা,ব্যবসায় বাধা? পারদ শিব লিঙ্গের প্রভাবে, নবগ্রহ, শনির সাড়ে সাতি, ও কালসর্প জনীত সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি!

ছবি
পারদ শিব লিঙ্গ সম্মন্ধে আলোচনা করার আগে, পারদ শিব লিঙ্গ যে উপকরণ দিয়ে তৈরী করা হয়, তার প্রধান উপকরণ অর্থাৎ পারদ। সেই পারদ সম্পর্কে দু-চার কথা আলোচনা করে নেওয়া যাক।পারদ কথাটার সঙ্গে আমরা প্রায় সকলেই অল্প বিস্তর পরিচিত। পারদ সম্পর্কে প্রায় আমাদের সকলেরই মোটামুটি একটা ধারণা আছে। পারদ কে চলতি কথায় পারা বলা হয়। এই পারা আসলে তরল ধাতু! সকল ধাতু অপেক্ষা ভারী। এবং যে কোনো তাপমাত্রাতে পারা তরল অবস্থাতেই থাকে। আমরা ডাক্তারি থার্মোমিটারের সঙ্গে বিশেষ ভাবে পরিচিত। এই থার্মোমিটারের মধ্যে থাকা রূপালী রঙের চকচকে বিশেষ অংশটি হলো পারদ। এই তরলটিকে বিশেষ রাসায়নিক প্রক্রিয়া দ্বারা জমাট বাঁধিয়ে শিবলিঙ্গের আকৃতি দেওয়া হয়। এই সম্পর্কে পরে কখনো বিশদভাবে আলোচনা করবো। আমরা যারা ঈশ্বরে বিশ্বাসী, তাদের ঘরে নিশ্চয়ই অন্য দেবতার সঙ্গে ভগবান শিবের প্রতিক শিব লিঙ্গের পূজা করা হয়। এবং ভগবান শিবের মাহাত্ম্য সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত। আশুতোষ ভগবান সামান্য বেল পাতাতেই তুষ্ট। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, আপনার ঘরে তো কালো বা সাদা পাথরের শিব লিঙ্গ প্রতিষ্ঠিত আছে, তাহলে আলাদা করে পারদ শিব লিঙ্গের পূজা করবার কি

তারাপীঠ বা নলহাটী গেলে অবশ্যই দর্শন করে আসুন মহারাজ নন্দকুমারের স্মৃতি বিজড়িত আকালী পুরের গুহ্য কালী!

ছবি
বাঙালি হয়ে তারাপীঠ যাননি, এমন  মানুষ বোধহয় খুঁজে পাওয়া দুস্কর! তারাপীঠ গিয়ে অনেকেই ছোট খাটো ট্যুর করে, নলহাটি থেকে ঘুরে আসেন। কিন্তু এটা জানেন কি, নলহাটির নলাটেশ্বরী মায়ের মন্দির থেকে মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরত্বে গেলেই মায়ের আরো একটি ধাম! যার পৌরাণিক ও ঐতিহাসিক দুই গুরুত্ব রয়েছে। আকালী পুরের গুহ্য কালী। হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন, জায়গার নাম আকালীপুর।  আজ আমি আমার এই প্রতিবেদনে আপনাদের সামনে গল্প কথার মতো করে সেই সম্পুর্ন ঐতিহাসিক কাহিনী বর্ণনা করবো। তবে আশা রাখি এই পুরো প্রতিবেদনটি পড়ার পরে, আপনার একবার হলেও মনে হবেই, কখনও না কখনও একবার হলেও এই স্থানটি থেকে ঘুরে আসবো। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার, রামপুরহাট মহকুমার অন্তর্গত, ভদ্রপুর গ্রামের পশ্চিমে অবস্থিত আকালীপুর গ্রাম । এখানেই ব্রাহ্মণী নদীর তীরে মহারাজ নন্দ কুমার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মা বিরাজ করছেন দেবী গুহ্য কালী রূপে। জায়গার নাম অনুসারে কালান্তরে মায়ের নাম হয়েছে আকালী। মা এখানে অপ্রকাশ্য , অপ্রকাশ্য অর্থাৎ যা প্রকাশ পায় না, যা অপ্রকাশ্য তাহাই গুহ্য। গুহ্য কথার অর্থ একান্তই গোপনে। দেবী এখানে গুহ্য কালী রূপে

গৃহের সকল বাস্তু সমস্যার একমাত্র অব্যার্থ সমাধান এই টোটকা তে!

ছবি
আপনি কি নতুন ফ্ল্যাট কিনেছেন?  বা জমি কিনে নতুন বাড়ি তৈরি করেছেন! কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, বাড়ি সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পরও কিছু কিছু ত্রুটি থেকে যায়। এবং সেই ত্রুটি থেকে আপনার জীবনে অনেক বড় বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমি আমার এই চ্যানেলের মাধ্যমে বিভিন্ন পর্বে, সেই সব সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় বা পথ আমি তুলে ধরছি। আমরা এখন সকলেই সোশ্যাল মিডিয়ায় অভ্যস্ত। যেমন ফেসবুক! বাংলায় যার অর্থ হলো মুখ-পুস্তিকা। আমাদের মনের কথা আমরা প্রতি মূহুর্তে এই মুখ পুস্তিকার মাধ্যমে বন্ধুদের সামনে তুলে ধরি। যেমন ধরুন এই শিবরাত্রির সময়ে। এই শিব রাত্রির আগে বা পরে, এমন অনেক পোষ্ট চোখে পড়ে যা, দেখতে শুনতে খুবই ভালো, যেমন নিচে দেখতে পাচ্ছেন একটি পেন্সিল স্কেচ আঁকা রয়েছে। ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি ভক্তরা ভগবান শিবের দুগ্ধ-অভিষেক করার জন্য সারিবদ্ধ ভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এবং এক এক করে ভগবান শিবের প্রতিক শিব লিঙ্গের ওপরে দুধ ঢেলে ভগবান রুদ্রের অভিষেক করছেন, মন মতো বর ( আশির্বাদ) পাওয়ার জন্য। আর সেই ছবির মধ্যেই একপাশে দেখা যাচ্ছে, ভগবান শিব নিজ হাতে একটি অভূক্ত শিশুকে সেই দুধ দান করছেন! এই ছবির অর্থ

বাস্তু সমস্যার সমাধানে কর্পূরের গুরুত্ব ও উপযোগিতা!

ছবি
লাগাতার আর্থিক সমস্যায় পড়ছেন ? কোনও না কোনওভাবে জমানো টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছে ? এবার সমস্ত  টেনশন দূর করুন!  আজ আমি বলবো কী কী উপায়ে কর্পূরকে কাজে লাগিয়ে আমরা আমাদের গৃহের সকল প্রকার বাস্তূ দোষ দুর  করতে পারি। এবং আমাদের দুর্ভাগ্য কে সৌভাগ্যতে পরিবর্তিত করতে পারি।  হিন্দুদের ধর্ম মতে বিভিন্ন শাস্ত্রীয় পুজো পাঠে  কর্পূর হলো একটি বিশেষ উপাদান, কর্পূর ছাড়া শাস্ত্রীয়, বিধি পূজা পাঠ অসম্পূর্ণ। ঘরে ও শরীরের নেতিবাচক শক্তি দূর করার জন্য কর্পূর অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ওষুধ বলেই মনে করা হয়। কিন্তু জানেন কি, এই এক টুকরো কর্পূর সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে আপনার জীবন! অভাব-অনটন-অশান্তি দূর করে জীবনের চলার পথ আরো মসৃণ হয়ে ওঠে!  ১। অনেকেই মনে করেন যে, তাঁদের দেবদোষ বা পিতৃদোষ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সকাল, সন্ধ্যা ও রাতে ঘিয়ে ভেজানো কর্পূর জ্বালালে ও শৌচালয়ে ২টি কর্পূর রাখলে এই দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। ২। বাস্তুশাস্ত্র মতে, অনেক চেষ্টাতেও হয়ত কাজ হচ্ছে না। ভাল সময় আসছে না। টাকা পয়সা জমছে না। এই অবস্থায় প্রতিদিন সন্ধ্যায় আপনার গৃহদেবতার সম্মুখে রূপোর পাত্রে (রূপোর বাটি বা প্রদীপ) নিয়মিত কর্পূর ও লবঙ্গ

কর্মক্ষেত্রের হারিয়ে যাওয়া মান সম্মান পুনরুদ্ধার করতে বাড়ি বা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের এই নির্দিষ্ট যায়গায় ফিনিক্স পাখির ছবি রাখুন!

ছবি
এই পাখির উল্লেখ মিশর, ইউনানী, ফরাসি, রোমান, ও চিনা রূপকথায় ও সেই সব দেশের বিভিন্ন পৌরাণিক গ্রন্থে পাওয়া যায়। তবে বিভিন্ন গ্রন্থ বিচার করে এই পাখি সম্মন্ধে যে ধারণা পাওয়া যায়, তা হলো দেখতে বিরাট আর শক্তিশালী, রঙ্গিন লেজ ও ডানাটিও বেশ বড়। তীক্ষ্ণ ধারালো ঠোঁট। সবদিক থেকে দেখতে গেলে অনেকটা ঈগল আকৃতি। তবে গলার দিক থেকে মুখ পর্যন্ত গঠন টা অনেকটা ময়ুরের মতো।  কিন্তু এটা কোনো সাধারণ পাখির প্রতিকৃতি নয়। কিছু কিছু পৌরাণিক গ্রন্থ কথায় পাওয়া যায়, এই পাখিটি যেন সম্পূর্ণ সোনায় তৈরি। এবং তা এতোটাই উজ্জ্বল যেন মনে হয় এক বিরাট আগুনের গোলায় তৈরি। রোমের পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে মনে করা হয়, এই পাখির বাসস্থান আরাবিয়া (আরব দুনিয়া) তে। বিভিন্ন গ্রন্থ ও লোক কথা অনুসারে মনে করা হয়, এই পাখি ৫০০ থেকে ১০০০ বৎসর জীবিত থাকতে পারে। রূপকথা অনুসারে এই পাখি নিজেই নিজের জীবন সমাপ্তি কালে আগুনে আত্মদাহ হয়ে মৃত্যু কে বরন করে। এবং একসময়ে সৃষ্ট তার দেহ ভষ্ম বা সেই ছাই থেকে আবার পুনরায় জীবিত হয়ে পূর্ব রূপ ফিরে পায়। এবং সেই পাখির মোট জীবন কাল অর্থাৎ গড় আয়ু পূরাতন পাখির মতোই ৫০০ থেকে ১০০০ বৎসর! মৃত হয়ে

বাস্তুর বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে বাড়ির এই সমস্ত জায়গায় রাখুন ঘোড়ার স্ট্যাচু বা মূর্তি !

ছবি
ইচ্ছা না থাকলেও বাড়ি তৈরি করার পড়ে অনেক সময় লক্ষ্য করে দেখা যায়, বাড়ি তৈরি করার সময়, বাস্তুতে অনেক ছোট খাটো ভুল হয়ে গিয়েছে। এই ছোট ছোট ভুলের কারণে আপনার জীবনে হতে পারে অনেক বড় বড় সমস্যা! কখনও শারীরিক বা কখনও আর্থিক।  কিন্তু সকলের পক্ষে সবসময় তো আর ভেঙ্গে পুনরায় তৈরি করা সম্ভব নয়, এবং তা সময় ও খরচ সাপেক্ষ। তাই গৃহস্থের অন্দরে করা ছোট্ট ছোট্ট পরিবর্তন করে কীভাবে আমাদের কর্ম জীবন ও সৌভাগ্য কে উন্নতির স্রোতের অনুকূলে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এবং দুর্ভাগ্য কে  বদলে সৌভাগ্যতে পরিবর্তিত করতে পারি।,   এই ধরুন কোনো মেলা বা বাইরে কোথাও বেড়াতে গেলে অনেক সময়ই  এমন সব আকর্ষণীয় শো-পিস আমাদের চোখে পড়ে,  যা দেখে খুব সহজেই আমরা আকর্ষীত হয়ে যাই এবং সাধ্যের মধ্যে মূল্যে পেলে, আমরা সেটা কিনে আনি। কিন্তু আমরা এটা অনেকেই জানি না, বা জানার প্রয়োজন বোধও করি না, কি ভাবে এই ধরনের শো-পিসগুলি বিভিন্ন ভাবে আমাদের জীবনের উপর নানা রকম প্রভাব ফেলে থাকে। যেমন ধরুন বাড়িতে ঘোড়ার শো-পিস রাখলে নানাবিধ উপকার পাওয়া যায়। অনেক বাস্তুবিদ্ ও ফেংশুই বিশেষজ্ঞ বলে থাকেন যে, ড্রয়িং রুমে ঘোড়ার শো-পিস র