পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অর্থ-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি ও রক্ষা করতে শিবরাত্রির দিন মেনে চলুন এই বিশেষ টোটকা!

ছবি
M aha Shivratri 2023: অর্থ-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি ও রক্ষা করতে শিবরাত্রির দিন মেনে চলুন এই বিশেষ টোটকা! Maha Shivratri Upay : ভগবান শিবের আরাধনার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন হলো শিবরাত্রি! শিবরাত্রির ব্রত নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই করতে পারেন। যদি জ্যোতিষ মেনে এই ব্রত গৃহে পালন করেন তাহলে গৃহে সুখ-শান্তি যেমন আসে তেমনই অনেক ,সমস্যারও সমাধান হয়। তাই বলবো শিবরাত্রির দিন মেনে চলুন বিশেষ কিছু সহজ টোটকা সুস্থ এবং সুখী জীবনযাপনের জন্য আমাদের প্রয়োজন হয় অর্থের। অর্থ ছাড়া সংসারের সুথের স্থায়িত্ব কিন্তু বেশিদিন হয় না এটা কিন্তু বাস্তব। আর সংসারে সুখ ও অর্থ তখনই  থাকে যখন পরিবারের প্রতিটা সদস্য সকলেই শৃঙ্খলাপরায়ণ জীবন যাপন করে থাকে। পরিবারের সকল সদস্যের মধ্যে যাতে সুসম্পর্ক বজায় থাকে সে দিকেও যেমন আমাদের নজর রাখতে হবে , ঠিক তেমনই সবাই যাতে সুস্থ থাকেন সেদিকেও প্রত্যেককেই খেয়াল রাখতে হবে। ...... শরীর যদি সুস্থই না থাকে তাহলে সেখানে অর্থের কী বা প্রয়োজন। অনেক সময় আমরা না চাইতেও বেশ কিছু অসুবিধের সম্মুখীন আমাদের কে হতে হয়। এর মূলে থাকে কিন্তু বাস্তুদোষ। বাস্তুর সমস্যা থাকলে বাড়িতে টাকা পয়সা আগলে রাখতে

কালসর্প দোষ থেকে মুক্তি পেতে শিবরাত্রির দিন করুন বিশেষ উপায় ‌। kaal sarp dosh .

ছবি
কালসর্প দোষ থেকে মুক্তি পেতে শিবরাত্রির দিন করুন বিশেষ উপায় ‌। kaal sarp dosh  . Kaalsarp Dosh And Mahashivratri: আমার সকল পাঠক বন্ধু দের, আমি আমার স্বাগত জানিয়ে শুরু করছি আজকের প্রতিবেদন। জ্যোতিষ শাস্ত্রে কালসর্প দোষকে কোষ্ঠীর অত্যন্ত অশুভ দশা বলে মনে করা হয়। এর কারণ মূলত রাহু আর কেতু …! রাহু ও কেতু হল ছায়া গ্রহ।  সেই সঙ্গে জ্যোতিষ গণনার বিশেষ দুটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। জ্যোতিষ গণনায় রাহু হল উত্তর মেরু এবং কেতু হল দক্ষিণ মেরু। কালসর্পের মুখের দিকটা হল রাহু এবং লেজের দিক টা হল কেতু। রাহু ও কেতু সব সময় বক্রীদশায় অবস্থান করে। এমন পরিস্থিতিতে বাকি সাতটি গ্রহ রাহু ও কেতুর মাঝখানে চলে আসে, আর তখন কোষ্ঠীতে কালসর্প যোগ তৈরি হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্রে মোট ১২ ধরনের কালসর্প দোষের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। শনির সাড়ে সাতির ক্ষতিকর প্রভাব কে কিছুটা হলেও এড়ানো যায়, কিন্তু কালসর্প দোষের প্রভাবে জাতকের জীবন সম্পূর্ণ ভাবে ধংস হয়ে যায় । কালসর্প দোষের প্রভাবে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করেও সাফল্য পাওয়া যায় না। সেই সঙ্গে সামাজিক সম্মানহানি ও চুড়ান্ত আর্থিক ক্ষয়-ক্ষতি তো হয়ই। এমত অবস্থায় মনের মধ্যে আত্মহত্যার মতো

হুগলির ত্রিবেণীতে দীর্ঘ ৭০৩ বছর পর শুরু হয়েছে কুম্ভ মেলা..!

ছবি
  Kumbh Mela Hooghly 2023 : হুগলির ত্রিবেণীতে দীর্ঘ ৭০৩ বছর  পর  শুরু হয়েছে কুম্ভ মেলা। হুগলির ত্রিবেণী শিবপুর মাঠে দীর্ঘ ৭০৩ বছর পর শুরু হয়েছে কুম্ভমেলা। সারাংশ দীর্ঘ 703 বছর পর এইবার দ্বিতীয় বছর কুম্ভমেলার আয়োজন কর হয়েছে হুগলির ত্রিবেণী শিবপুরে। বহু পূর্বে পৌষ মাসের মকর সংক্রান্তির দিন গঙ্গাসাগর মেলার পর মাঘ মাসের সংক্রান্তিতে এই কুম্ভ স্নানের আয়োজন হত। দেশের বিভিন্ন জায়গা  থেকে এসেছেন অসংখ্য নাগা সাধু ও সনাতন ধর্মের বিভিন্ন সাধু সন্তরা। মেলায় আগত সাধু দীর্ঘ ৭০৩ বছর পর কুম্ভমেলার আয়োজন এবার হুগলির ত্রিবেণীতে। এবার দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ করলো এই মেলা শুধু ত্রিবেণীতেই নয় এই কুম্ভ মেলার আয়োজন করা হয়েছে নদীর ওপারেও... অর্থাৎ গঙ্গা( ভাগিরথী )র ওপারে মাঝের চড়ে। নদীর দুই পাড় মিলিয়ে মেলায় আগত প্রায় আনুমানিক চার লক্ষাধিক মানুষ হবে।                                                             কল্যানী মাঝের চড় পশ্চিম বঙ্গ হুগলী জেলার খবর : আমরা জানি যে, সাধারণ কুম্ভমেলা প্রতি চার বছর অন্তর অন্তর আয়োজিত হয়। প্রতি ছয় বছর অন্তর হরিদ্বার ও প্রয়াগে (প্রয়াগরাজ, এলাহাবাদ) অর

চলুন ঘুরে আসি চুঁচুড়ার প্রাচীন বিখ্যাত ঐতিহাসিক মা দয়াময়ী কালি বাড়ি ।

ছবি
চলুন ঘুরে আসি চুঁচুড়ার প্রাচীন বিখ্যাত ঐতিহাসিক মা দয়াময়ী কালি বাড়ি । চলুন আজ গল্পে গল্পে আপনাদের নিয়ে যাই হুগলী জেলার সদর আমার শহর চুঁচুড়া তে অবস্থিত একটি প্রাচীন কালী বাড়িতে। স্থানীয় মানুষ জন যাকে দয়াময়ী কালি বাড়ি বলেই চেনে। আমরা বিভিন্ন ঐতিহাসিক তথ্য থেকে জানতে পারি যে, এই চুঁচুড়া শহর ব্রিটিশ আমলে ওলন্দাজ দের বানিজ্য কেন্দ্র ও আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত লাভ করে ছিল। চুঁচুড়ার খড়ুয়া বাজার থেকে নেতাজি সুভাষ রোড ধরে সোজা ঘড়ির মোড় অবধি প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে অবস্থিত হুগলী জেলার বৃহত্তম পাইকারী ও খুচরো বাজার। সেই জন্য এলাকাটা দেখলে মনে হয় একটু ঘিঞ্জি টাইপের। এই এলাকা হুগলী জেলার সদর চুঁচুড়া শহরের অন্যতম বানিজ্য কেন্দ্র বটে। হুগলী চুঁচুড়ার প্রাণকেন্দ্র ঘড়ির মোড় থেকে খড়ুয়াবাজারের দিকে মিনিট পাঁচেক কিছুটা এগিয়েই আসতেই বাঁ দিকে পড়বে একটি ইটা রঙের বিশাল দরজা। এর ওপরেই লেখা রয়েছে ‘দয়াময়ী কালী মন্দির’।  মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশ দ্বারের বাম দিকে ও ডান দিকে  দুটি মার্বেল ফলকে যথাক্রমে বাংলা ও হিন্দি তে লেখা রয়েছে, “দয়াময়ী কালী মন্দির। যার সেবাইত গোপালরাম পাঠক।”

নয় মুখী রুদ্রাক্ষের উপকারিতা......

ছবি
নমস্কার পাঠক বন্ধু, আজ আমার আলোচ্য বিষয় নয় মুখী রুদ্রাক্ষ। এই নয় মুখী রুদ্রাক্ষের প্রকৃত স্বরূপ কি? এবং এই রুদ্রাক্ষ ব্যবহার করলে কি ফল পাওয়া যায়। আজ অতি সংক্ষেপে আমি আমি আমার সাধ্যমত এই বিষয়ের উপর আলোকপাত করার চেষ্টা করছি। রুদ্রাক্ষ মাত্রই অলৌকিক, এ কথা আমি এর আগের বেশ কয়েকটি পর্বে উল্লেখ করেছি দৃঢ়তার সঙ্গে ! আমরা জানি যে, বাজারে সাধারণত ১থেকে ২১ মুখী পর্যন্ত রুদ্রাক্ষ পাওয়া যায়। আর প্রতিটি রুদ্রাক্ষেরই কিন্তু আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য ও বিশেষত্ব আছে, বা বলতে পারেন বিশেষ গুন আছে। তাই  অন্যান্য রুদ্রাক্ষের মতো এই নয় মুখী রুদ্রাক্ষেরও বিশেষ গুন আছে। এই নয় মুখী রুদ্রাক্ষ হলো মা দুর্গার নয় টি রূপ বা নয়টি গুনের আধার। অর্থাৎ সাক্ষাৎ শিব প্রিয়া শক্তি স্বরূপিনি মা দুর্গার স্বরূপ এই নয় মুখী রুদ্রাক্ষ। এই রুদ্রাক্ষের নিয়ন্ত্রক গ্রহ হলো কেতু।  এবার আলোচনা করা যাক রুদ্রাক্ষের গুনাগুন সম্পর্কে। এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে, আত্ম শক্তি বৃদ্ধি পায়, সেই সঙ্গে আধ্যাত্মিক শক্তি, মানসিক শক্তি, কল্পনা শক্তি ও স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। এবং ব্যাক্তির জ্ঞানের পূর্ণ বিকাশ ঘটে। এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে,

বরকে কে নিয়ে পালিয়ে গেল ঘোড়া 🐎....বিয়ে বাড়ীতে হইচই কান্ড...!

ছবি
  বরকে কে নিয়ে পালিয়ে গেল ঘোড়া....বিয়ে বাড়ীতে হইচই কান্ড...! রাজস্থান আজমের : ঘটনাটি রাজস্থানের আজমেরের রামপুরা গ্রামের। বর্তমানে শব্দবাজি একটি আতঙ্কের নাম। এই বাজির শব্দে সবথেকে বেশি সমস্যা তৈরি হয় শিশু ও বয়স্কদের। সঙ্গে পরিবেশ দুষণ তো রয়েছেই। তবে সমস্যা যে শুধু মানুষের হয় তা  কিন্তু নয়। পশুপাখিরাও এই বাজির শব্দে ভীষণ ভয় পায়। সে জঙ্গলের হাতি বা বাঘ  কিংবা ঘরের পোষা কুকুর বা বেড়াল, সকলের কাছেই শব্দবাজি (Firecrackers) আতঙ্কের নাম। বাজি পটকার শব্দ পেলেই যে কোনো ভাবেই হোক না কেন, সেই মূহূর্তে তারা উক্ত এলাকা ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। সম্প্রতি রাজস্থানের (Rajasthan) আজমেরের এক বিয়েবাড়িতেও ঘটেছিল ঠিক এই রকমই একটি ঘটনা। শব্দবাজির আওয়াজে বিয়ে করতে আসা বরকে (Groom) পিঠে চাপিয়েই দৌড় লাগিয়েছিল ঘোড়া (Horse)। তারপর… ................. বিয়েতে বর যাত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ঘোড়ার পিঠে চেপে বর আসেন কনের বাড়ি, অবাঙালি দের এই রীতি বহু পুরনো। রাজস্থানের সেই অবাঙালি বিয়েবাড়িতেও সেই ভাবেই ঘোড়ার পিঠে চড়ে এসেছিলেন বর মহোদয়। ঘোড়ার পিঠে চেপেই তখন ব্যান্ডপার্টির বাজনার তালে তালে মহা আনন্দে এগিয়ে চল

পৃথিবীতে আসতে চলেছে ভয়ানক বিপদ...! ঘটনার নেপথ্যে মহাজাগতিক দুর্ঘটনা।

ছবি
পৃথিবীতে আসতে চলেছে ভয়ানক বিপদ...! ঘটনার নেপথ্যে মহাজাগতিক দুর্ঘটনা। পৃথিবীতে আসতে চলেছে ভয়ানক বিপদ...! ঘটনার নেপথ্যে মহাজাগতিক দুর্ঘটনা। যা দেখে বেজায় চিন্তিত মহাকাশ গবেষণারত বিজ্ঞানী মহল। চলুন ব্যাপারটা একটু খোলাসা করে বলা যাক... সূর্য্যের চারিদিকে রয়েছে সৌর শিখা যেগুলো পৃথিবীর সঙ্গে  সূর্য্যের যোগাযোগকে বহুলাংশে প্রভাবিত করে।  এমনই এক বিচ্ছিন্ন আগুনের শিখা যা রীতিমত অবাক করেছে বিজ্ঞানীদের। সূর্য্য থেকে বিচ্ছিন্ন সূর্যাংশ: মহাকাশ বিজ্ঞানের গবেষণার বিষয় মূলতঃ সূর্য্য কে কেন্দ্র করে। তাই জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কাছে বরাবরই সূর্য্যের গুরুত্ব একটু বেশি। এখনও পর্যন্ত  গবেষকরা সূর্য সম্পর্কে যে তথ্য সংগ্রহ করেছেন তা অতি নগণ্য রহস্য এখনো উন্মোচিত করা সম্ভব হয়নি। অদুর ভবিষ্যতে তা কতটা সম্ভব হবে তা অবশ্য সময়ই বলবে। বর্তমানে সূর্যের একটি পরিবর্তন বিজ্ঞানীদের অবাক করেছে।  গবেষকদের মতে, সূর্যের একটি টুকরো অংশ তার পৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে উত্তর মেরুর চারপাশে টর্নেডোর মতো ঘূর্ণি তৈরি করেছে।          👉👉    এইখানে ক্লিক করে ভিডিওটি দেখুন যদিও বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত জানার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন